সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চীনের পণ্যের ওপর নতুন করে শুল্ক আরোপ করেছন। এর জবাব দিতে যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যের ওপরও পাল্টা শুল্কারোপ করে চীন। যার ফলে দেশ দুটির মধ্যে বর্তমানে বাণিজ্য যুদ্ধ তীব্র আকার ধারণ করেছে।
তবে শুল্ক আরোপের বাইরেও চীন আমেরিকার ওপর চাপ সৃষ্টি করতে আরেকটি হাতিয়ার বেছে নিয়েছে; আর তা হলো ‘বিরল খনিজ’ রপ্তানিতে সীমাবদ্ধতা আরোপ।
চীনের এই খনিজগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্র অনেক নির্ভরশীল। তাই চীনের নতুন পদক্ষেপ দেশটির জন্য একটি বড় ধাক্কা।
এই পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প দেশীয় খনিজ উৎপাদন বাড়াতে ও আমদানির ওপর নির্ভরতা কমাতে বাণিজ্য বিভাগকে নির্দেশ দিয়েছেন। তবে তা দেশটির জন্য এতো সহজও নয়।
বিরল খনিজ কী এবং কী কাজে লাগে?
‘বিরল খনিজ’ হলো ১৭টি রাসায়নিক উপাদান, যেগুলো আধুনিক প্রযুক্তি নির্মাণে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
যদিও এদের অনেক উপাদান প্রকৃতিতে সহজলভ্য, তবে এগুলো শুদ্ধরূপে পাওয়া কঠিন এবং খনিজগুলোর উত্তোলন ও পরিশোধন প্রক্রিয়া অত্যন্ত জটিল ও পরিবেশ দূষণকারী।